এস এম রমজান আলী, স্টাফ রিপোর্টারঃ
সেই অবিনাশী উচ্চারন কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে সাহায্য করেছে। ওই সময় দেশ কিভাবে পরিচালিত হবে তার পূর্ণাঙ্গ একটি চিত্র বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণে তিনি উল্লেখ করেছেন। ২৬ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হলেও ৭ মার্চ হচ্ছে পাকিস্তানীদের হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মহান মুক্তি সংগ্রামের প্রথম পদক্ষেপ। এই ভাষণ বাঙালির মুক্তির সনদ।
বঙ্গবন্ধু হাজার বছরের ইতিহাসে একজন অনন্য সংবেদনশীল নেতা যিনি জাতির প্রাণের স্পন্দন টের পেয়েছিলেন। স্বাধীনতার পরে মাথা উঁচু করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হলেও পরাজিত শক্তি ও তাঁদের এদেশীয় দোসরদের হাতে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। এরপরে এদেশে চরমভাবে ইতিহাস বিকৃতি হতে থাকে। এই নারকীয় খেলা থেকে বাংলাদেশকে মুক্তি দিয়েছে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা।
যে ভাষণ শুনে গায়ের প্রত্যেকটি লোমকুপ দাঁড়িয়ে যায়, যে ভাষণ শুনে বাঙালিরা নতুন করে বাঁচতে শিখে, যে ভাষণ শুনে বাঙালিরা স্বাধীন হওয়ার স্বপ্ন দেখে, আজকের এই দিনে সেই ভাষণের মহানায়কের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী।
লেখক: মাসুদ রানা শ্যামল, সভাপতি , নান্দিনা সাংগঠনিক উপজেলা শাখা ছাত্রলীগ, জামালপুর সদর।
আপনার মতামত লিখুন :